E-elahi 101-এ আপনাকে স্বাগতম!
সালাম এবং নমস্কার বন্ধুরা! আমরা শেষকালে আছি। খুব শীঘ্রই পৃথিবীতে ধর্মের সত্য উপলব্ধি করা হবে। পৃথিবীর মানুষ অনেক সত্য এবং মিথ্যা নিয়ে গর্ব করেছে। ধর্মীয় কিংবদন্তির কি কোনও নির্ভরযোগ্যতা আছে? আমরা সে সম্পর্কে কথা বলবো।
আমি জগতের সকল মনুষ্য জাতির মঙ্গল ও কল্যাণ সাধন করতে আগমন করেছি। আমার সামনে ধনী দরিদ্র, হিন্দু মুসলমান, ইহুদী খ্রীষ্টান, জাপানী ভিয়েতনামী, আরব ইউরোপীয়ান, চাইনিজ আমেরিকান সকলেই মূল্যবাণ
আমি পৃখিবীর সকল জাতির নিরাপত্তা নিশ্চিক করার প্রয়োজণীয়তা অনুভব করছি। পৃখিবী হতে কুসংস্কার দূর করা, মৌলবাদ জঙ্গিবাদ দূর করা, মানুষে মানুষে হিংসা বিদ্ধেষ দূর করা, পৃথিবীর সকল জাতির মধ্যে সম্প্রীতি সৃষ্টি করা, ধর্মীয় মতামতের পার্থক্য কমিয়ে আনা, অশিক্ষিত জাতি সমূহের মধ্যে শিক্ষা ও আেইন ও ণীতি নিয়ম প্রতিষ্ঠার লক্ষে কাজ করে চলেছি।
পৃথিবীর সকল জাতির মধ্যে দূরত্ব ও হিংসা হানাহানি কমিয়ে আনতে সকল জাতিকে একই সংঘের আওতায় নিয়ে এসে পরস্পর ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি, পরস্পর কূশল বিনমিয়ের সুযোগ সৃষ্টি করার জন্য একই সংঘের মধ্যে নিয়ে আসার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আর সেই লক্ষে বাংলাদেশে E-elahi 101 সংঘের একটি বৃহৎ প্রার্থনালয় ও E-elahi 101 সংঘের নিজস্ব গৃহ স্থাপনের জন্য কাজ করছি।
পৃথিবীস্ত জাতি সমূহের নিকট শুভেচ্ছা বাণী পৌঁছে দেওয়া, মানুষের মানবিক এবং আধ্যাত্মিক উন্নয়নের জন্য আমাদের এই সংঘ সমগ্র বিশ্ব জুড়ে কাজ শুরু করবে। আসুন আমাদের E-elahi 101 সংঘের হয়ে কাজ করুন, পৃথিবীর সকল জাতির মধ্যে ভালবাসা ছড়িয়ে দিন। পৃথিবী হতে হিংসা বিদ্ধেষ, যুদ্ধ বিগ্রহ দূর করতে শান্তির দূত হয়ে আমাদের E-elahi 101 সংঘে যোগ দিন।
আমার এই নিতান্ত সহজ সরল কথাগুলোর অর্থ জানি সহজে কেহ বুঝতে পারবেন না। যারা আশঙ্কামুক্ত একটি সুন্দর পৃথিবী সৃষ্টির জন্য ভাবছেন, যারা মৈৗলবাদ জঙ্গিবাদ মুক্ত পৃথিবীর জন্য ভাবছেন আমি তাদের জন্য সুসংবাদ সূচনা করতে চাই।
হে বিশ্ববাসী!
বিশ্বজুড়ে অনেক বড় বড় ডাক্তার, অনেক নামকরা প্রকৌশলী, অনেক অনেক আবিস্কারক। কিন্তু ধর্মীয় সত্যিটা উদঘাঠনে তেমন কাউকে দেখা যায়না। অথচ, ঈশ্বর আর তার নরকের ভয় দেখিয়ে সহজ সরল লোকদের ঠকানো হচ্ছে। চড়া দামে স্বর্গ কিনার জন্য ধর্মবাদীদের কথা মত কাজ করে যাচ্ছে।
”আমি মেহেদী আশরাফি” জন্ম ৫ মার্চ, ১৯৬৫ ভোর ৪টা। এই জগতে কাউকে ঈশ্বরের সাথে উঠাবসা করতে দেখিনি। বাইবেল, কোরান, গীতা, পুরানে পড়েছি। আমার সাথে মহামানবদের যাতায়াত রয়েছে! তাহলে কি সত্যিই পয়গম্বরগণ জীবিত? আমি ঈশ্বরের বাক্য কর্ণপাত করে বিস্মিত বোধ করেছি। ঈশ্বরকে দেখে মহাবিষ্ময় বোধ করেছি। যার ফলে আজ বিশ্ববাসীকে ধর্মীয় সত্যি উদ্ঘাটনে তাগিদ দিতেই সবার সামনে দাড়ালাম।
আমি নিছক সাথারণ কিছু বলতে বা করতে বিশ্ববাসীর সামনে দাড়াইনি। জগতবাসী কর্ণপাত করুন, যাদের কান রয়েছে তারা শোনবে, আর যাদের অন্তর এবং বাহ্যিক চক্ষু খোলা রয়েছে তারাই দেখতে পাবে। আমি সত্যিই বলছি, আমরা শেষকালে আছি। খুব শীঘ্রই পৃথিবীতে ধর্মের সত্য উপলব্ধি করা হবে। পৃথিবীর মানুষ অনেক সত্য এবং মিথ্যা নিয়ে গর্ব করেছে। ধর্মীয় কিংবদন্তির কি কোনও নির্ভরযোগ্যতা আছে? আমরা সে সম্পর্কে কথা বলবো।
হে বিশ্ববাসী, তোমরা উঠে দাড়াও। মিথ্যে মায়ায় আর কতকাল পড়ে থাকবে? তোমরা বিজ্ঞানীরা এক নিমিষে হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিতে পারো, যা দেখা যাবার নয় তাও দেখাতে পারো! অথচ যা লিখাই রয়েছে এমন সব গল্পের কোন কিনার্ করতে পারোনা? তোমরা বলবে ওসব ঘেঁটে কোন ফল বের হবেনা। কিন্তু লোকজনকে মিছে মায়া হতে তো সরানো যাবে!
আমি তোমাদের জন্য ই-ইলিাহি ১০১ লিখে দিচ্ছি। এই পুস্তকে ১০১টি মহাসত্য বলে দেওয়া হবে! যাদের চোখ রয়েছে তারা অবশ্যই দেখতে পাবে। ১০১ টি জটিল প্রশ্ন ও উ্তর থাকবে, যারা জেনে যাবে তাদের পূনরূত্থান হবে।
আমি সত্যিই বলছি, আমরা এখন শেষকালে রয়েছি। জগতে ধর্মীয় সত্যিটা উদঘাঠিত হবে। মানুষ মিছে মায়া হতে পরিত্রাণ লাভ করবে। সেই সাথে অনেকেই তার মিথ্যে অহংকার দর্পের জন্য ধ্বংস হবে। কেননা মিথ্যে অহংকারই যে তাদের অবলম্বন।


ছয় কোণাকার চারতলা দালান, ওপরে বিশাল একটি সোনালী গম্বুজ ওয়ালা একটি প্রার্থনালয় হবে। পাশাপাশি E-elahi 101 সেবা সংঘের চার তলা নিজস্ব গৃহ তৈরী হবে। স্থানঃ জয়নাল আবেদীন পার্ক সংলগ্ন ব্রষ্মপুত্র নদের উত্তর পাশে, ময়মনসিংহ। আয়তন ৪৬১ x ৩৮১ স্কয়ার ফিট জায়গা।
দু’চারটি মহৎ কাজ আপনাকে মহান করে তুলবে
আপনার মৃত্যুর পর আপনার কিছুই থাকবেনা কিন্ত্ত মহৎ কোন একটি কাজ আপনাকে বাঁচিয়ে রাখবে চিরকাল। মৃত্যুর পর কি সত্যিই স্বর্গ নরক রয়েছে? আপনি কি অবিণশ্বর হতে চান?

সত্যিই কি আত্মা অমর?
আত্মা কি? সত্যিই কি আপনি আত্মায় বিশ্বাসী? আপনি কি অবিণশ্বর হওয়ার স্বপ্ন দেখেন? তাহলে নিজেকে সংযমী করে গড়ে তুলুন। পৃথিবীর প্রধান প্রধান ধর্মগলোর খোঁজ খবর নিন। গোড়ায় গলদ রয়েছে এমনসব ধর্মকে খোঁজে বের করুন। বিপরীত পন্থায় হাঁটুন, সাহস করে সত্যকে বের করতে মনোযোগী হোন। ভয় ডর দূর করে সাহসী হোন, প্রশ্ন করতে শিখুন। সত্য নিজেই কোন একদিন আপনাকে চমকে দেবে।

এ-এলাহি ১০১ কি?
এ এলাহি ১০১ হলো জগত, ধর্ম এবং ঈশ্বর সম্পর্কিত ১০১ টি প্রশ্ন আর সেই সব প্রশ্নের উত্তর। সেই সব প্রশ্ন এবং সেইসব প্রশ্নের উত্তর জেনে গেলে আপনিও হতে পারেন অবিণশ্বরদের একজন! কিন্তু পবিত্র কিতাবে রয়েছে, “ঈশ্বর কারো কারো চক্ষু, কর্ণ বন্ধ করে রেখেছেন।” আপনি ওদের দলের কেউ নন তো? আপনার মাঝে সত্যকে জানার আগ্রহ রয়েছে কি?

ঈশ্বর কি মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন?
কোন একজন ঈশ্বরের পক্ষে এই বিশাল মহাবিশ্ব সৃষ্টি করা কি আধৌ সম্ভব? তিনি কে, কোন ধর্মের ঈশ্বর? কেবল সূয্যের কথাই ভাবুন, কি দিয়ে জ্বলছে ওঠা? এতবড় সূয্য দিন রাত জ্বলেই চলেছে, একবারে ধপ করে জ্বলে ওঠে নিভে যায়না কেন? তার মতই লক্ষ কোটি সূর্য়্য কিভাবে সৃষ্টি হলো? কারো পক্ষে সৃষ্টি করা কি আধৌ সম্ভব?
প্রশ্নঃ মহাকাশ মহাবিশ্ব কত বড়? আমাদের মাথার ওপরে আকাশ ভাঙ্গিয়া পড়েনা কেন?
আমাদের মানব সমাজে এই একটা কথা বার বার শোনা যায়! আমাদের মাথার ওপরে আকাশ ভাঙ্গিয়া পড়েনা কেন? সূয্যের চারপাশে ঘুরছে আমাদের পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ। ঘুরছে ঠিক চারপাশে, সূয্যের দশদিকে নয়। পৃথিবীতে দাড়িয়ে থাকা একজন মানুষ তার খালিচোখে আকাশ দেখতে পায়। পৃথিবীর চারপাশ খালি, তাতে রয়েছে জলীয় বাস্প, ধুলিকণা, গ্যাস। যাতে সূয্যের আলো পড়ে আমাদের চোখে একটা আকাশ দৃশ্যমান হয়। আসলে সেটা ধুলিকণা, জলীয় বাস্প ও গ্যাসীয় আভরণ যাতে সূয়্যের আলো প্রকিফলিত হয়ে আকাশ দেখা যায়। ওপরের আকাশ খালি, সেটা “ভাঙ্গিয়া ভাঙ্গিয়া” পড়ার মত কিছু নেই।
আকার এবং বয়স: মহাবিশ্বের বয়স প্রায় (13.8) বিলিয়ন বছর, বিগ ব্যাং তত্ত্ব থেকে প্রাপ্ত একটি চিত্র। পর্যবেক্ষণযোগ্য আকার: পর্যবেক্ষণযোগ্য মহাবিশ্ব মোটামুটি (93) বিলিয়ন আলোকবর্ষ ব্যাস। মোট আকার: মহাবিশ্বের মোট আকার অজানা এবং অসীম হতে পারে।

কেন আমাদের দান করবেন?
৩টি কারণে আমাদের পছন্দ করবেন। সেই ৩টি কারণ দেখার আগে আরও ২টি বিষয় বলে রাখি; যারা সত্যকে অণ্বেষণ করে তাদের দলটাই জ্ঞানী বিজ্ঞানী, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে মানব সেবা করে থাকে। তাদের উপার্জন হয়ও খুব বেশী। তাহলে যে পথে মানবসেবা দেওয়া যায়, আবার কোটি কোটি টাকাও লাভ হয় সেই পথ সকলেই চাইবে তাই কিনা?
আমাদের প্রচেষ্ঠায় লোকজন জগতের অন্ধগলির ঠিকানা খুঁজে পাবে।
জীবনভর মানুষ অন্ধগলিতে ঘুরে ভেড়ায়। অন্ধমোহে পড়ে কোটিপতিও তার সঠিক পথ হতে সরে যায়। মিথ্যা অলীক কল্পলোকের কাহিণীকে সত্যে পরিণত করতে গিয়ে নিজের শিশূ পুত্রকেও গঙ্গা নদীতে বিসর্জন দেয়।
সঠিক পথের সন্ধান লাভ করে মানুষ উন্নত জীবন লাভ করবে।
লোকজনকে মোহ মুক্তির উপায় সন্ধান করতে হবে। অন্ধকার চোরাগলি হতে বের করার রাস্থা জানতে হবে। জেনে বুঝে যে কাজে সফলতা দেয় তেমন কাজ করতে শিখতে হবে। কর্মই আশির্বাদ হয়ে মানুষকে মুক্ত করবে।
উন্নত জীবনরে পাশাপাশি পরলৌকিক মুক্তি লাভ করতে সক্ষম হবে।
কর্ম আর সেই সাখে সঠিকপথে উপাসনা করতে পারলেই একজন মানুষ পরলৌকিক মুক্তির পথ তৈরী করতে পারে। সারাজীবন সেজদা দিয়ে কপালে হাঁটুতে দাগ পড়ে যায়, কিন্ত্ত কেউই কি স্বর্গে যায়?
আপনার জীবনে আপনি কোন দিকে যাবেন?
আপনি জীবনের শেষ রাস্থা ধরে হাঁটছেন, পেটের ক্ষুদা তৃষ্ণায় শরীরটা কাঁপছে। সামনে ৩টি রাস্থা, সোজা রাস্থাটি এক গভীর অরণ্য! যার মধ্যে এক বিশাল আপেল বাগান। ডান দিকের রাস্থাটি কাবা শরীফে চলে গেছে। আর বামদিকের রাস্থাটি জিরুশালেমের পশ্চিমা দেওয়াল হয়ে The Dome of the Rock পৌঁছে গেছে। আপনার যাত্রাপথ কোনদিকে স্থির করবেন?



আপনি কিসের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন?
আপনি কি পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত? আসুন আপনার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেই! আমাদের পরিষেবাগুলি অন্বেষণ করুন এবং পরামর্শের জন্য আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। একসাথে, আমরা এটি বাস্তবায়িত করবো।
আমাদের সামনে বড় সংঘাত!
আমরা শেষকালে আছি। খুব শীঘ্রই পৃথিবীতে ধর্মের সত্য উপলব্ধি করা হবে। আরব ইস্রায়েলে সংঘাত! শিয়া সুন্নি, কুদরি, ইয়জিদি মতবিরোধ। গাজরাতুল হিন্দ - মুসলমান বনাম হিন্দু মহাযুদ্ধ! তাছাড়া পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন রকম ধর্র্মীয় বিরোধ।
আপনি কি বড় কোন যুদ্ধের পক্ষে? নাকি ইসরায়েলের ধর্মীয় সত্যিটা দেখার পক্ষে রয়েছেন?
তৌরা কিতাবে রয়েছে, ইউরোপে এক পরাক্রান্ত সম্রাট ক্ষমতা লাভ করে ইহুদীদের শেষ করে ফেলবে। তাদের কতক ইহুদী অবশিষ্ট থাকবে। তারা ইসরায়েলে এসে জমি জমা ক্রয় করে বসত বাড়ি গড়ে তুলবে। ইহুদীরা তাদের এলাহির নির্দেশে জেরুশালেমে তৃতীয় টেমপল নির্মাণ করবে। তৃতীয় টেমপল উদ্ভোধনী দিবসে তাদের ঈশ্বর এলোহিম জগতে নেমে আসবেন। জগতে ধর্মীয় বাড়াবাড়ি মিথ্যাচার ধ্বংস করে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। পৃথিবীর জমিগুলো উর্বর হবে, ভূমি সাতগুণ ফসল দেবে। মানুষের কষ্ট আর দূর্দিনের অবসান ঘটবে।
ইসরায়েল-আরব যুদ্ধ
আমি বলতে পারি ইসরায়েল রাষ্ট্র এবং ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ইসরায়েল এবং প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রের রাষ্ট্র (জেমন মিসর, টার্ন, জর্ডান, ইরাক, লেবানন) মধ্যেঘটিত মনে স্থান সংকেত।
এই সংঘাতের মধ্যে রয়েছে উনবিংশ পাওয়ার শেষের দিক থেকে মূল ওঠা ইহুদি জাতীয়তাবাদ (সিয়োনবাদ) এবং ফিলিস্তিনি জাতীয়তাবাদের মধ্যেকার ঐতিহাসিক ও ভূখণ্ডগত বিরোধ।
প্রধান যুদ্ধগুলো
১৯৪৮-এ ইসরায়েলি যুদ্ধ: ম্যাক ইন প্যালেস্ট থেকে প্রত্যাহার করা এবং পরের পর পর পরই এই যুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে ইসরায়েল বিজয়ী হয় এবং তাদের অবস্থান পাকাপোক্ত করে।
১৯৫৬ সালে সুয়েজ রিপোর্ট: ব্রিটেন এবং ফা মিসর আক্রমণ দল।
১৯৬৭ জে ভূমি বিরুদ্ধে যুদ্ধ: (এই যুদ্ধে ইসরায়েল মিসর, জর্ডান এবং পরাজিত করে সিনাই উপদ্বীপ, গাজা উপকা, পশ্চিম তীর (পূর্বরুজালেম সহ) এবং গোলান মাল চাপ করে। কিছু
১৯৭৩ পর্যন্ত পূর্ব ইয়োম কিন যুদ্ধ (অক্টোবর যুদ্ধ বা রমজা যুদ্ধ): ওরে কমর ইসরায়েল অতিরিক্ত অঞ্চলে অর্কিত যুদ্ধ করে, কিন্তু ইসরায়েল তাদের শেষ করতে সক্ষম হয়।
এছাড়াও, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে আরও ছোটখাটো সংঘর্ষ এবং যুদ্ধাবস্থা বিদ্যমান রয়েছে, যেমন গাজা সংঘাত এবং লেবানন যুদ্ধ।
এই সংঘাতের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতির উত্তরণ হয়েছে এবং ফিলিস্তিনি শরণার্থী ফলাফল সহ বর্তমান ফিলিস্তিনের কারণ হয়েছে।
আরব ইসরায়েলের মধ্যে ধর্মীয় বিরোধ চরমে। কোরান অনুযায়ী ইসরায়েলের পয়গম্বরগণ আল্লাহর পয়গম্বর। ইহুদী কৃষ্টি কালচার, কিতাব, পয়গম্বরগণকে বাতিল বলে ঘোষণা করায় বিরোধের সূত্রপাত হয়েছে।
আপনি মুসলমান হয়েও শিয়া নাকি সুন্নি? ইরানের হাতে পরমাণু বোমা দেওয়া হলে ইসরায়েলে নাকি সৌদিতে ফেলবে?
এশিয়া ও সুন্নি মতবাদের মূল পার্থক্য মহানবীর (সাঃ) পর তাঁর উত্তরসূত্রী কে হবেন, এই প্রশ্নে। সুন্নি বিশ্বাস করেন যে সম্প্রদায়ের নেতা খলিফা নির্বাচনের মাধ্যমে সরাসরি আলোচনা করতে পারেন, যেখানে শিয়ারা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ) তাঁর ভাই ও জামাতা আলী ইবনে আবি তালিবকে। (রাঃ) তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত। আরও, ব্যাখ্যা, আইনের ভিত্তি এবং কিছু আন্দোলন তাদের মধ্যে রয়েছে।
মূল বৈশিষ্ট্যগুলি:
দল বা খিলাফত:
সুন্নি: বিশ্বাস করেন যে বা খলিফা কাউন্সিল বা খলিফা কাউন্সিল বা খলিফা কাউন্সিলের পরামর্শের মাধ্যমে বেছে নেওয়া হবে, যেমনটি প্রথম খলিফা নির্বাচনের সময় হয়েছিল।
শিয়া: বিশ্বাস করেন যে একজন ইমাম বা নির্দেশের নির্দেশনা থেকে শুরু করে এবং তা নবুয়তের উত্তর দিতে পারে (আলি এবং তাঁর বংশের) মধ্যে আসে।
খলিফা/ইমাম:
সুন্নি: প্রথম চার খলিফাকে (আবু বকর, উমর, উসমান, ও আলী) "রাশিদুন খলিফা" বা সঠিক পথপ্রদর্শক হিসেবে সম্মান করেন।
শিয়া: আলী ইবনে আবি তালি (রাঃ) প্রথম ইমাম হিসাবে দেন এবং তাঁর বংশধর ইমাম হিসাবে ইনসান, যারা নিষ্পাপ এবং নিশ্চিত মনোনীত।
ধর্মীয় ভিত্তি:
সুন্নি: ইসলামের মূল উৎস (কোরক হিসেবে ও সুন্নাহকে নবী (সাঃ) এবং তাঁর সাহাবী কর্মের উপর ভিত্তি করে শিক্ষা) অনুসরণ করে।
এশিয়া: কোরআন ও সুন্নাহ, ইমামদের শিক্ষা, নির্দেশনা এবং মডিউল হাদিসকেও গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসাবে গণ্য করে।
ধর্ম ও বিশ্বাস:
দুই বন্ধুর মধ্যে অনেক ধর্মীয় বিশ্বাস, কিছু আন্দোলন, যেমন মিলন, রোজা ও ইবাদতের পদ্ধতিতে কিছু ভিন্নতা রয়েছে।
এশিয়াদের মধ্যে কিছু বিশেষ বিশেষ দিবস, যেমন আশুরা (হুসাইন ইবনে আলীর শাহাদাতের কথায়), সুন্নিদের মধ্যেও পালিত হয়।
মিল:
দুই সম্প্রদায় এক আল্লাহতে বিশ্বাসী, ইসলামের মূল স্তম্ভগুলো (যে, শাহাদা, সালাত, লোকাত, সাওম, হজ) অনুসরণ করে এবং নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-কে নবীই শেষ হিসাবে সম্মান করে।
তাদের দুইই প্রধান ধর্মগ্রন্থ।
আপনওি কি ”গাজরাতুল হিন্দ” বিশ্বাসী? আধৌও কি গাজরাতুল হিন্দ ঘটবে?
গাজরাতুল হিন্দি একটি ইসলামিক ভবিষ্যদ্বাণী, যা অনুযায়ী উপমহাদেশে মুসলিম ও অমুসলিমদের মধ্যে একটি বড় যুদ্ধ সংঘটিত হবে এবং পার্টিরা জয়লাভ করবে। এই ভবিষ্যদ্বাণীটি অনেক হাদিসে পাওয়া যায় এবং এটি ইসলামি ধর্মের একটি অংশ।
ভবিষ্যদ্বাণী: এই ভবিষ্যদ্বাণীতে আমাদের উপমহাদেশে একটি কথা বলা হয়েছে, যেখানে বিজয়ী হবে।
আপনার প্রতিবাদ: এই সংবাদটি শেষ নবী মুহাম্মদের (সাঃ) বিভিন্ন হাদিস থেকে আসা।
ব্যাখ্যা: কিছু ইসলামিক ধর্ম এই ভবিষ্যদ্বাণীকে একটি শেষ জিএস যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যাখ্যা করেন, তখন ইসলামি বিশ্বাসের মত কে মতের আগে এমন কিছু ঘটবে।
অধিকারের অর্থ: 'গাজওয়া' শব্দের অর্থ 'যুদ্ধ' বা 'অভিযান', এবং 'হিন্দ' বলতে উপমহাদেশকে বলা হয়। তাই 'গাজরাতুল হিন্দ' মানে 'ভারতীয় উপমহাদেশের যুদ্ধ'।
অর্থ ও পটভূমি
"গাজওয়া" শব্দের অর্থ যুদ্ধ বা ভিন্ন ভিন্ন, যাতে নিজে অংশগ্রহণ করে এমন যুদ্ধকেও।
"নন্দ" বলতে উপমহাদেশকে বলা হয়েছে, যার মধ্যে বর্তমান ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল এবং ভুটান অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এই ভবিষ্যদ্বাণী সত্য কিছু হাদিস (নবীর বাণী) থেকে পাওয়া যায়।
হাদিসে গাজওয়াতুল হিন্দ
আবু হুরায়রা (রাঃ) আবু হুবলী নেতা একটি সহীহ হাদিসে স্থান (সাঃ) বলেছেন: "আমার উম্মতের মধ্যে থেকে দলটি আছেকে আল্লাহ তাআলা জাহান্নামের আগুন থেকে দেখবেন। তাদের একটি দল বিরুদ্ধে অবস্থানের (ভারতের) লড়াই করবে এবং অন্য দলটি ঈসা ইবনে মারিয়াম (আঃ)-এর সাথে [তাঁর প্রবর্তনের সময়] থাকবে"।
কখন সংঘটিত হবে
হাদিসের ভাষা অনুযায়ী, এই যুদ্ধ শেষ জামানায় ঈসা (আঃ)-এর আগমনের পরিস্থিতি বা সমসাময়িক কালে সংঘটিত হবে। তবে এর সঠিক সময় কেবলই জানেন।

বাংলাদেশে কাদিয়ানী মুসলমানদের কাফের দাবী করা হয়েছে..
বাংলাদেশে কাদিয়ানী মুসলমানদের কাফের দাবী করেছে জামায়াত ই ইসলাম।[…]
Hello world!
Welcome to WordPress. This is your first post. Edit[…]
Contact us
হোয়াটস এপে কল করুনঃ
